Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

কি সেবা কীভাবে পাবেন

ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার প্রক্রিয়াঃ


ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রাপ্তির পূর্ব শর্ত:    

  • ড্রাইভিং লাইসেন্সের পূর্বশর্ত হলো লার্নার বা শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স।   
  • ড্রাইভিং লাইসেন্সের আবেদনকারীর ন্যূনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা ৮ম শ্রেণী পাশ।     
  • অপেশাদার এর জন্য ন্যূনতম ১৮ বছর এবং পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর জন্য বয়স ন্যূনতম ২১ বছর হতে হবে। 
  • মানসিক ও শারীরিকভাবে সুস্থ থাকতে হবে।


অনলাইনে (বিআরটিএ সার্পিভিস পোর্টাল) এর মাধ্যমে আবেদনের প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টসমূহ:    

  • আবেদনকারীর ছবি (সর্বোচ্চ ১৫০ কে.বি); 
  • রেজিষ্টার্ড ডাক্তার কর্তৃক মেডিকেল সার্টিফিকেট (সর্বোচ্চ ৬০০কে.বি)। মেডিক্যাল সার্টিফিকেটের ফর্মের জন্য  এখানে ক্লিক করুন;    
  • জাতীয় পরিচয়পত্রের স্ক্যান কপি (সর্বোচ্চ ৬০০কে.বি);    
  • ইউটিলিটি বিলের স্ক্যান কপি (সর্বোচ্চ ৬০০কে.বি), [ আবেদনকারীর বর্তমান ঠিকানা এবং জাতীয় পরিচয়পত্রের ঠিকানা যদি ভিন্ন হয় তবে বর্তমান ঠিকানার ইউটিলিটি বিল সংযুক্ত করতে হবে ];    
  • শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদের স্ক্যান কপি (সর্বোচ্চ ৬০০কে.বি);

 

প্রয়োজনীয় ফিসমূহ:   

  • শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য অনলাইনে (বিআরটিএ সার্পিভিস পোর্টাল) এর মাধ্যমে আবেদন শেষে নির্ধারিত ফী, ১ ক্যাটাগরি (যেমন: শুধু কার) ৫১৮/-টাকা ও ২ ক্যাটাগরি (যেমন: কার ও মোটর সাইকেল)  ৭৪৮/-টাকা অনলাইনে পরিশোধ করতে হবে।    
  • দক্ষতা যাচাই পরীক্ষায় (ডিসিটিসি) উত্তীর্ণ প্রার্থীকে স্মার্ট কার্ডের জন্য:             
    • অপেশাদার লাইসেন্সের জন্য ৪,৪৯৭/- টাকা (মেয়াদঃ ১০ বছর)        
    • পেশাদার লাইসেন্সের জন্য ২,৭৭২/- টাকা (মেয়াদঃ ০৫ বছর)        
    • ডাক বিভাগের মাধ্যমে ড্রাইভিং লাইসেন্সের বিতরণ করা হবে তাই ফি'র সাথে অতিরিক্ত ৬০/- টাকা প্রদান করতে হবে।  


ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রাপ্তির প্রক্রিয়া:   

  • শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য অনলাইনে (বিআরটিএ সার্পিভিস পোর্টাল) এর মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। এই জন্য ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রত্যাশীকে তার এন আই ডি (NID) ব্যবহার করে একটি ইউজার অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে। একটি অ্যাকাউন্ট থেকে শুধুমাত্র সংশ্লিষ্ট এন আই ডি (NID) ধারীর ড্রাইভিং লাইসেন্স সংক্রান্ত সকল আবেদন করা যাবে।    
  • ইউজার প্রোফাইলে তার বিভাগ, জেলা ও থানা অবশ্যই পূরণ থাকতে হবে। ইউজার প্রোফাইল থানার উপর ভিত্তি করে স্মার্ট ড্রাইভিং লাইসেন্স আবেদন টি সংশ্লিষ্ট বি আর টি এ সার্কেল অফিস এর আওতাধীন হবে।     
  • নির্ধারিত দিন গ্রাহকের শিক্ষানবিশ লাইসেন্স ও নির্দেশিত অন্যান্য ডকুমেন্টসমূহ নিয়ে স্ব-শরীরে পরীক্ষা কেন্দ্রে উপস্থিতি, বায়োমেট্রিক তথ্য প্রদান করতে হবে। একই সাথে আবেদনকারীর ফিঙ্গার প্রিন্ট NID সারভার থেকে যাচাইকরণ সম্পন্ন হলেই পরীক্ষার সুযোগ দেয়া হবে।    
  • সর্বোচ্চ ১(এক) কর্মদিবসের মধ্যে বিআরটিএ কর্তৃক উত্তীর্ণ/অনুত্তীর্ণ এর ফলাফল অনলাইনে আপলোড এবং আবেদনকারীর মোবাইলে SMS এর মাধ্যমে উত্তীর্ণ/অনুত্তীর্ণ ফলাফল জানানো হবে।     
  • আবেদনকারী বিআরটিএ সার্ভিস পোর্টাল (BSP) এ নিবন্ধিত একাউন্ট ব্যবহার করে ড্রাইভিং লাইসেন্সের দক্ষতা যাচাই পরীক্ষার ফলাফল ও নির্ধারিত ফি অনলাইনে (মোবাইল ব্যাংকিং, অনলাইন ব্যাংকিং ও অন্য যে কোন প্রচলিত গেটওয়ে ব্যবহার করে) প্রদান করতে হবে। উল্লেখ্য বিআরটিএ কর্তৃক নির্ধারিত ব্যাংকে সরেজমিনে/ব্যাংক কাউন্টার এ ফি প্রদানের কোনো সুযোগ নেই।  
  • আবেদনকারী তার (বিআরটিএ সার্পিভিস পোর্টাল) এর অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে ড্রাইভিং লাইসেন্সের দক্ষতা যাচাই পরীক্ষার ফলাফল ও নির্ধারিত ফি অনলাইনে (মোবাইল ব্যাংকিং, অনলাইন ব্যাংকিং ও অন্য যে কোন প্রচলিত গেটওয়ে ব্যবহার করে) প্রদান করতে হবে। উল্লেখ্য বিআরটিএ কর্তৃক নির্ধারিত ব্যাংকে সরেজমিনে/ব্যাংক কাউন্টার এ ফি প্রদানের কোনো সুযোগ নেই।   
  • আবেদনকারী তার (বিআরটিএ সার্পিভিস পোর্টাল) এর অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে দক্ষতা যাচাই পরীক্ষা (ডিসিটিসি)-এ উত্তীর্ণ প্রার্থীকে পাস/ফেল সিলসহ শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স স্ক্যান করে আপলোডসহ পূর্বে শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স করার সময় যদি কোন Attachment সঠিকভাবে দেয়া না হয় তবে Additional Attachment হিসেবে সেগুলো (যেমন: মেডিকেল সনদ/স্কুল সনদ/ইউটিলিটি বিল) সঠিকভাবে স্ক্যান করে আপলোড করতে হবে।    
  • পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সের আবেদনকারীগণকে অবশ্যই ডোপ টেস্ট রিপোর্ট স্ক্যান করে আপলোড করতে হবে।   
  • উল্লেখ্য বর্তমানে ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদনকারীর পুলিশ ভেরিফিকেশন প্রতিবেদন প্রযোজ্য নয়।   
  • সংশ্লিষ্ট বিআরটিএ'র লাইসেসিং অথরিটি কর্তৃক প্রত্যেক ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য নির্ধারিত ফি জমা ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংযুক্তিসহ সঠিক পাওয়া স্বাপেক্ষে অনুমোদন প্রদান করা হব   
  • অনুমোদনের পর আবেদনকারীর (বিআরটিএ সার্পিভিস পোর্টাল) এর অ্যাকাউন্টে অটো জেনারেটেড স্লিপ (Temporary authorization) প্রিন্ট করার অপশন প্রদর্শিত হবে। যা স্মার্ট কার্ড (Smart card) না পাওয়া পর্যন্ত উক্ত স্লিপটি প্রিন্ট করে লেমিনেশন করে গ্রাহক তার নিজের কাছে সংরক্ষণ করবেন এবং গাড়ি চালানোর কাজে ব্যবহার করবেন।    
  • স্মার্ট কার্ড (Smart card) প্রিন্টিং কার্যক্রম শেষ হলে আবেদনকারী কর্তৃক দাখিলকৃত ঠিকানায় ডাকযোগে স্মার্ট কার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স গ্রাহকের হাতে পৌছে দেয়া হবে।


ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন প্রক্রিয়াঃ


(ক) অপেশাদারঃ
গ্রাহককে প্রথমে নির্ধারিত ফি ( মেয়াদোত্তীর্ণের ১৫ দিনের মধ্যে হলে ৪,২১২/- টাকা ও মেয়াদোত্তীর্ণের ১৫ দিন পরে প্রতি বছর ৫১৮/- টাকা জরিমানাসহ) জমা দিয়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ বিআরটিএর নির্দিষ্ট সার্কেল অফিসে আবেদন করতে হবে। আবেদনপত্র ও সংযুক্ত কাগজপত্র সঠিক পাওয়া গেলে একইদিনে গ্রাহকের বায়োমেট্রিক্স (ডিজিটাল ছবি, ডিজিটাল স্বাক্ষর ও আঙ্গুলের ছাপ) গ্রহণ করা হয়। স্মার্ট কার্ড wপ্রন্টিং সম্পন্ন হলে গ্রাহককে এসএমএস এর মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হয়।

(খ) পেশাদারঃ
পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সধারীদেরকে পুনরায় একটি ব্যবহারিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে। পরীক্ষায় উত্ত্তীর্ণ হওয়ার পর নির্ধারিত ফি ( মেয়াদোত্তীর্ণের ১৫ দিনের মধ্যে হলে ২,৪৮৭/- টাকা ও মেয়াদোত্তীর্ণের ১৫ দিন পরে প্রতি বছর ৫১৮/- টাকা জরিমানাসহ ) জমা দিয়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ বিআরটিএর নির্দিষ্ট সার্কেল অফিসে আবেদন করতে হবে। গ্রাহকের বায়োমেট্রিক্স (ডিজিটাল ছবি, ডিজিটাল স্বাক্ষর ও আঙ্গুলের ছাপ) গ্রহণের জন্য গ্রাহককে নির্দিষ্ট সার্কেল অফিসে উপস্থিত হতে হয়। স্মার্ট কার্ড wপ্রন্টিং-এর সমস্ত প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে গ্রাহককে এসএমএস এর মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হয়।

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:
১। নির্ধারিত ফরমে আবেদন;
২। রেজিষ্টার্ড ডাক্তার কর্তৃক মেডিকেল সার্টিফিকেট (পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য);
৩। ন্যাশনাল আইডি কার্ড -এর সত্যায়িত ফটোকপি;
৪। নির্ধারিত ফি জমাদানের রশিদের বিআরটিএ কপি;
৫। সদ্য তোলা ০২ কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি;


ডোপটেস্ট সংক্রান্ত তথ্যঃ

পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদনকারীদের ডোপটেস্ট প্রতিবেদন নিম্নোক্ত প্রতিষ্ঠানসমূহ থেকে প্রদান করা হয়:

 

  • সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, সাতক্ষীরা।
  • সাতক্ষীরা সদর হাসপাতাল, সাতক্ষীরা।

 

মোটরযানের নিবন্ধন প্রক্রিয়াঃ

সেবাপ্রত্যাশী সংশ্লিষ্ট বিআরটিএ অফিসে নির্ধারিত ফরমে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ তাঁর মোটরযানের রেজিস্ট্রেশনের জন্য আবেদন করবেন। অত:পর বিআরটিএ অফিস কর্তৃক তাঁর আবেদন ও সংযুক্ত দালিলাদি যাচাই-বাছাই করে সঠিক পাওয়া গেলে গ্রাহককে প্রয়োজনীয় রেজিস্ট্রেশন ফি জমা প্রদান করতে একটি এ্যাসেসমেন্ট স্লিপ প্রদান করা হবে এবং ফি জমা প্রদানের পর গাড়িটি পরিদর্শণের জন্য বিআরটিএ অফিসে হাজির করতে হবে। গাড়িটি পরিদর্শণ করার পর মালিকানা ও গাড়ি সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য বিআরটিএ ইনফরমেশন সিস্টেমে এন্টি পর সহকারী পরিচালক(ইঞ্জি:) কর্তৃক রেজিস্টেশনের অনুমোদন প্রদান করা হয় এবং রেজিস্ট্রেশন রেজিস্ট্রেশন নম্বর উল্লেখপূর্বক একটি প্রাপ্তিস্বীকারপত্র, ফিটনেস সার্টিফিকেট ও ট্যাক্স টোকেন প্রিন্ট করে সংশ্লিস্ট কর্মকর্তাদের স্বাক্ষর করত: গ্রাহককে প্রদান করা হয়। ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট(ডিআরসি) তৈরীর নিমিত্ত গ্রাহকের বায়োমেট্রিক্স (ডিজিটাল ছবি, ডিজিটাল স্বাক্ষর ও আঙ্গুলের ছাপ) প্রদানের জন্য গ্রাহককে সংশ্লিষ্ট অফিসে উপস্থিত হতে হবে; এজন্য গ্রাহককে তার মোবাইল ফোনে এসএমএস এর মাধ্যমে অবগত করা হয়। বায়োমেট্রিক্স প্রদানের পর ডিআরসি গ্রহণের জন্যও গ্রাহককে এসএমএস এর মাধ্যমে অবগত করা হয়।

 

১ । মালিক ও আমদানিকারক/ডিলার কর্তৃক যথাযথভাবে পূরণ ও স্বাক্ষর করা নির্ধারিত আবেদনপত্র [আবেদন ফরম এ ওয়েবসাইটের DOWNLOAD FORMS থেকে বা বিআরটিএ অফিস হতে সংগ্রহ করা যাবে];

     - একাধিক ব্যক্তি যৌথভাবে কোনো গাড়ির মালিক হলে সে-ক্ষেত্রে একজনের নামে রেজিস্ট্রেশনের জন্য সকলের সম্মতি সম্বলিত হলফনামা;

     - প্রতিষ্ঠান/কোম্পানির ক্ষেত্রে স্বাক্ষর ও সিলমোহর;

     - ব্যাংক অথবা অর্থলগ্নি প্রতিষ্ঠানের সাথে গাড়ির মালিকানার আর্থিক সংশ্লিষ্টতা থাকলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের প্যাডে রেজিস্ট্রেশন কর্তৃপক্ষ বরাবর আবেদন;

২ । বিল অব এন্ট্রি, ইনভয়েস, বিল অব লেডিং ও এলসিএ কপি;

৩ । সেল সার্টিফিকেট /সেল ইন্টিমেশন/বিক্রয় প্রমাণপত্র (আমদানিকারক/বিক্রেতা প্রদত্ত);

৪ । প্যাকিং লিস্ট, ডেলিভারী চালান ও গেইট পাশ (সিকেডি গাড়ির ক্ষেত্রে);

৫ । টিন সার্টিফিকেট এবং অগ্রিম/অনুমিত আয়কর প্রদানের প্রমাণপত্র;

৬ । বিদেশি নাগরিকের নামে রেজিস্ট্রেশন/মালিকানা বদলি হলে বাংলাদেশের ওয়ার্ক পারমিট এবংভিসার মেয়াদের কপি;

৭ । (ক) মূসক-১ (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে), (খ) মূসক-১১(ক)/ভ্যাট (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে), (গ) ভ্যাট পরিশোধের চালান(প্রযোজ্য ক্ষেত্রে )

৮ । প্রস্ত্ততকারক/বিআরটিএ কর্তৃক অনুমোদিত বডি ও আসন ব্যবস্থার স্পেসিফিকেশন সম্বলিত ড্রইং (বাস, ট্রাক, হিউম্যান হলার, ডেলিভারী ভ্যান, অটো টেম্পু ইত্যাদি মোটরযানের ক্ষেত্রে);

৯ । সিকেডি মোটরযানের ক্ষেত্রে বিআরটিএ’র টাইপ অনুমোদন ও অনুমোদিত সংযোজনী তালিকা;

১০। বডি ভ্যাট চালান ও ভ্যাট পরিশোধের রসিদ (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে);

১১। প্রযোজ্য রেজিস্ট্রেশন ফি জমাদানের রসিদ;

১২। কাস্টমস্ কর্তৃপক্ষ ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের ছাড়পত্র (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে);

১৩। ব্যক্তি মালিকানাধীন আবেদনকারীর ক্ষেত্রে জাতীয় পরিচয়পত্র/পাসপোর্ট/টেলিফোন বিল/বিদ্যুৎ বিল ইত্যাদির যে-কোনটির সত্যায়িত ফটোকপি এবং মালিক প্রতিষ্ঠান হলে প্রতিষ্ঠানের প্যাডে চিঠি;

১৪। নিলামে ক্রয়কৃত প্রতিরক্ষা বিভাগের গাড়ির ক্ষেত্রে লগবুকে বর্ণিত প্রস্ত্ততকাল ও প্রস্ত্ততকারকের বিস্তারিত বিবরণ সম্বলিত ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা প্রদত্ত ছাড়পত্র;

১৫। নিলামে ক্রয়কৃত সরকারি/আধাসরকারি/স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠানের গাড়ির ক্ষেত্রে নিলাম সংক্রান্ত কাগজপত্র এবং মেরামতের বিস্তারিত বিবরণ।

১৬। বিকন্ডিশন্ড মোটরযান রেজিস্ট্রেশনের ক্ষেত্রে নিম্নোক্ত অতিরিক্ত কাগজপত্র প্রয়োজন হবে-

    ক) ‘টিও’ ফরম (ক্রেতা কর্তৃক স্বাক্ষরিত), ‘টিটিও’ ফরম ও বিক্রয় রসিদ (আমদানিকারক কর্তৃক স্বাক্ষরিত)।

   খ) ডি-রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেটের মূল কপি এবং ডি-রেজিস্ট্রেশনের ইংরেজি অনুবাদের সত্যায়িত কপি (সার্টিফিকেট অব ক্যানসেলেশন এর সত্যায়িত কপি);

   গ) এক কপিতে একাধিক গাড়ির বর্ণনা থাকলে মূলকপি প্রদর্শনপূর্বক সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ/বিভাগ কর্তৃক সত্যায়িত কপি দাখিল করা যাবে।

১৭। মোটরযান পরিদর্শক কর্তৃক গাড়িটির পরিদর্শন প্রতিবেদন;


মোটরযানের মালিকানা পরিবর্তন প্রক্রিয়াঃ 


মালিকানা বদলীর ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র (ওয়ারিশসূত্রে প্রাপ্ত মালিকানা ব্যতিত):

 ক্রেতার করণীয়ঃ 

১। পূরণকৃত ও স্বাক্ষরিত ‘টিও’ ও ‘টিটিও’ ফরম; [এ দু’টি ফরমসহ অন্যান্য ফরম এ ওয়েবসাইটের DOWNLOAD FORMS থেকে পাওয়া যাবে] 

২। প্রয়োজনীয় ফি জমা দানের রশিদ;

৩। ক্রেতার TIN সার্টিফিকেটের সত্যায়িত কপি (ভাড়ায় চালীত নহে এমন কার, জিপ, মাইক্রোবাস-এর ক্ষেত্রে)

৪। মূল রেজিস্ট্রেশন সনদ (উভয় কপি)/ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট(প্রযোজ্য ক্ষেত্রে);

৫। ছবিসহ নন-জুডিসিয়াল স্ট্যাম্পে ক্রেতার হলফনামা;

৬। সংশ্লিষ্ট নমুনা স্বাক্ষর ফরমে ত্রেতার নমুনা স্বাক্ষর এবং ইংরেজীতে নাম, পিতার/স্বামীর নাম, পর্ণ ঠিকানা ও 3 কপি স্ট্যাম্প আকারের রঙ্গীন ফটোসহ ফরমের অন্যান্য সকল তথ্য প্রদান, তবে ক্রেতা কোন প্রতিষ্ঠান হলে, উপরে বর্ণিত কাগজপত্রসহ (হলফনামা ব্যতিত) অফিসিয়াল প্যাডে চিঠি।

 

 বিক্রেতার করণীয়ঃ

১। ফরম ‘টিটিও’ এবং বিক্রয় রশিদে স্বাক্ষর;

২। বিক্রেতার ছবিসহ বিক্রয় হলফনামা;

৩। বিক্রেতা কোম্পানী হলে কোম্পানীর লেটার হেড প্যাডে ইন্টিমেশন, বোর্ড রেজিুলেশন ও অথরাইজেশন পত্র প্রদান;

৪। মোটরযানটি ব্যাংক অথবা অন্য কোন প্রতিষ্ঠানের নিকট দায়বদ্ধ থাকলে দায়বদ্ধকারী প্রতিষ্ঠানের ঋণ পরিশোদ সংক্রান্ত ছাড়পত্র সংগ্রহ করে তা দাখিল করা;

 

ওয়ারিশ সূত্রে মালিকানা বদলীর ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:

 

১। পূরণকৃত ও স্বাক্ষরিত ‘টিও’ ও ‘টিটিও’ ফরম [এ দু’টি ফরমসহ অন্যান্য ফরম এ ওয়েবসাইটের DOWNLOAD FORMS থেকে পাওয়া যাবে];

২। কোর্ট/স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান প্রদত্ত ওয়ারিশ সংক্রান্ত সনদ;

৩। প্রয়োজনীয় ফি জমা দানের রশিদ;

৪। একাধিক ওয়ারিশ থাকলে প্রথম ওয়ারিশের TIN সার্টিফিকেটের সত্যায়িত কপি (ভাড়ায় চালীত নহে এমন কার, জিপ, মাইক্রোবাস-এর ক্ষেত্রে)

৫। মূল রেজিস্ট্রেশন সনদ (উভয় কপি)/ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট(প্রযোজ্য ক্ষেত্রে);

৬। ছবিসহ নন-জুডিসিয়াল স্ট্যাম্পে ওয়ারিশসূত্রে মালিকানা প্রাপ্তি সংক্রান্ত ওয়ারিশগণের হলফনামা [একাধিক ওয়ারিশ থাকলে এবং একজনের নামে মালিকানা প্রদান করা হলে সেক্ষেত্রে অন্যান্য ওয়ারিশগণ কর্তৃক সকলের ছবিসহ নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে আর একটি হলফনামা];

৭। নমুনা স্বাক্ষর ফর্মে নমুনা স্বাক্ষর এবং ইংরেজীতে নাম, পিতার/স্বামীর নাম, পর্ণ ঠিকানা ও 3 কপি স্ট্যাম্প আকারের রঙ্গীন ফটোসহ ফরমের অন্যান্য তথ্য পূরণ


নিবন্ধিত মোটরযানের নিবন্ধন সনদের তথ্য সংশোধন/পরিবর্তন করার অনুমোদনের প্রক্রিয়া

মোরটযানের মালিক কে প্রথমে ব্যাংকে মোটরযানের তথ্য সংশোধন (মডিফিকেশন) ফি জমা দিতে হবে। এরপর তথ্য সংশোধনের অনুমোদনের জন্য মোটরযানটি বিআরটিএ’র যে সার্কেলে নিবন্ধিত বা অন্তর্ভুক্ত আছে সে সার্কেলের মোটরযানের মালিকানা বদলী শাখার সহকারী পরিচালক(ইঞ্জিনিয়ারিং) অথবা মোটরযানের মালিকানা বদলী শাখা না থাকলে ঐ সার্কেলে সহকারী পরিচালক(ইঞ্জিনিয়ারিং) ও নিবন্ধন কর্তৃপক্ষের নিকট উপযুক্ত কারণ ব্যাখ্যা করে প্রমাণকসহ সাদা কাগজে আবেদন করতে হবে এবং মোটরযানটি সরেজমিনে পরিদর্শনের জন্য হাজির করতে হবে। উক্ত আবেদন যাচাই করে সঠিক পাওয়া গেলে সহকারী পরিচালক(ইঞ্জিনিয়ারিং) উক্ত মোটরযানটি পরিদর্শনের জন্য মোটরযান পরিদর্শকে নির্দেশনা প্রদান করবেন। সন্তোষজনক পরিদর্শন প্রতিবেদন পাওয়ার পর কর্তৃপক্ষ উক্ত মোটরযানের তথ্য সংশোধনের অনুমোদন প্রদান করবেন এবং একটি প্রাপ্তিস্বীকার পত্র প্রদান করেন যা অস্থায়ী নিবন্ধন সনদ হিসেবে কাজ করবে। উক্ত প্রাপ্তিস্বীকার পত্রে নতুন নিবন্ধন সনদ/ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট (ডিআরসি) প্রদানের সম্ভাব্য তারিখ উল্লেখ থাকবে। এরপর ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেটের প্রস্তুতের কার্যক্রম সম্পন্ন হলে, তা সংগ্রহের জন্য গ্রাহকের মোবাইলে মেসেজের মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে। [এখানে উল্লেখ্য যে, সংশোধন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে ফিটনেস ও ট্যাক্সটেকেন হালনাগাত থাকতে হবে। ]

প্রয়োজনীয় দলিলাদি:

১। মালিকের স্বাক্ষর সম্বলিত আবেদন পত্র - ০১ কপি;
২। মূল নিবন্ধন সনদ (কাগজের নিবন্ধন সনদ হলে হোম কপিও জমা দিতে হবে);
৩। রং পরিবর্তন ফি জমার রশিদের বিআরটিএ’র কপি;
৪। হালনাগাদ ফিটনেস সনদের ফটোকপি - ০১ কপি;
৫। হালনাগাদ ট্যাক্স টোকেনের ফটোকপি - ০১ কপি;


ফিটনেস নবায়ন প্রক্রিয়াঃ

 

নিবন্ধনের সময়ই মোটরযানের ধরণ ও তৈরি সনের উপর ভিত্তি করে ৫ বছর, ২ বছর ও ১ বছরের ফিটনেস সনদ প্রদান করা হয়। এরপর মেয়াদ উত্তীর্ণের পূর্বেই মোটরযানের ফিটনেস নবায়নের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। 

 

বর্তমানে বিআরটিএ’র যে কোনো সার্কেল অফিসে থেকে মোটরযান হাজির করে পরিদর্শক কর্তৃক সন্তোষজনক পরিদর্শন প্রতিবেদন প্রদানপূর্বক  নিবন্ধিত মোটরযানের ফিটনেস নবায়ন করা যায়। ঢাকা বিভাগ ও চট্টগ্রাম বিভাগের আওতাধীন সার্কেল অফিসসমূহ থেকে ফিটনেস সনদ নবায়ন করার ক্ষেত্রে অনলাইনে এ্যাপয়েন্টমেন্ট গ্রহণ করতে হয়। এ্যাপয়েন্টমেন্ট গ্রহণের প্রক্রিয়া নিচের লিংকে পাওয়া যাবে।

 

ফিটনেসের জন্য অ্যাপয়েন্টমেন্ট প্রক্রিয়া

 

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:

১। নির্ধারিত ফরমে পূরণকৃত ও স্বাক্ষরকৃত আবেদনপত্র (ঢাকা বিভাগ ও চট্টগ্রাম বিভাগের আওতাধীন সার্কেল অফিসসমূহ থেকে ফিটনেস সনদ নবায়ন করার ক্ষেত্রে অনলাইনে এ্যাপয়েন্টমেন্ট গ্রহণ করতে হবে) ;

২। প্রয়োজনীয় ফি প্রদানের রশিদ;

৩। ফিটনেস সার্টিফিকেটের মূল কপি;

৪। হালনাগাদ ট্যাক্স টোকেন এর সত্যায়িত ফটোকপি;

৫। TIN সংক্রান্ত কাগজপত্র-এর সত্যায়িত কপি;

৬। অনুমিত আয়কর প্রদানের প্রমাণপত্র;


ট্যাক্স টোকেন নবায়ন প্রক্রিয়াঃ

১। মোটরযান রেজিস্ট্রেশনের সয়ম ১ম ট্যাক্স টোকেন বিআরটিএ কর্তৃক ইস্যু করা হয়।

২। পরবর্তীতে বিআরটিএ ফি গ্রহণের কাজে নিয়োজিত ব্যাংক বা অনলাইনে নির্ধারিত ফি প্রদানস্বাপেক্ষে ব্যাংক হতে ট্যাক্স টোকেন নবায়ন করা যায় (বিক্যাশের মাধ্যমে ফি প্রদান করা হলে নবায়নকৃত ট্যাক্সকেন গ্রাহকের প্রদত্ত ঠিকানায় কুরিয়ারের মাধ্যমে প্রেরণ করা হয় )।


রুট পারমিট ইস্যু ও নবায়ন প্রক্রিয়াঃ

 

(ক)   আন্তঃজেলা রুটে চলাচলকারী এক বা একাধিক বিভাগের আওতাধীন রুটে স্টেজ ক্যারেজ (বাস, মিটিবাস) ও কন্ট্রাক্ট ক্যারেজ-এর আবেদনপত্র প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ বিআরটিএ সদর কার্যালয়, এলেনবাড়ি, তেজগাঁও, ঢাকা-এ দাখিল করতে হয়।

 (খ)    আন্তঃজেলা রুটে চলাচলকারী একই বিভাগের আওতাধীন রুটে স্টেজ ক্যারেজ (বাস, মিটিবাস) ও কন্ট্রাক্ট ক্যারেজ-এর আবেদন সংশ্লিষ্ট বিভাগীয় কমিশনার কর্তৃক ইস্যু/নবায়ন -এর জন্য বিআরটিএ’র বিভাগীয় অফিসে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ দাখিল করতে হয়।

(গ)    অনধিক দুই জেলার মধ্যে চলাচলকারী স্টেজ ক্যারেজ, কন্ট্রাক্ট ক্যারেজ এবং যে কোন রুটে চলাচলকারী সাধারণ পরিবহন/প্রাইভেট পরিবহণ (মালবাহী ট্রাক, ভ্যান, ট্যাংকলড়ী ইত্যাতি) মোটরযানের রুট পারমিটের আবেদন সংশ্লিষ্ট এলাকার আঞ্চলিক পরিবহন কমিটি (আরটিসি) কর্তৃক নিস্পত্তি করা হয় যার আবেদনপত্র প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ বিআরটিএ’র সংশ্লিষ্ট সার্কেল অফিসে দাখিল করতে হয়।

 

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:

 ১। নির্ধারিত ফরমে আবেদনপত্র পূরণ ও স্বাক্ষর;

২। প্রয়োজনীয় ফি প্রদানের রশিদ;

৩। চালকের নিয়োগপত্র ও ড্রাইভিংলাইসেন্স-এর সত্যায়িত কপি;

৪। রেজিস্ট্রেশন ও ফিটনেস সার্টিফিকেটের সত্যায়িত ফটোকপি;

৫। রুটপারমিট সার্টিফিকেটের মূল কপি (নবায়নের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য);

৬। হালনাগাদ ট্যাক্স টোকেন এর সত্যায়িত ফটোকপি;

৭। TIN সংক্রান্ত কাগজপত্র-এর সত্যায়িত কপি;

৮। অনুমিত আয়কর জমার রশিদ এর সত্যায়িত ফটোকপি।